রামরাইডাররা চুরি করা অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার আগে চারবার গান সিটিতে ফিরে যায়

রামরাইডাররা একটি হ্যাচব্যাককে গান সিটিতে চারবার গতিতে উল্টে ছুটে যাওয়ার আগে এবং তিন মিনিট সময় নিয়ে একটি বেরোনোর ​​গাড়ি লোড করে।

প্রতিবেশী ব্যবসা, ই-মেগা স্টোরের সিসিটিভি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে, একটি গাড়ি ভবনের বাম দিকে টানা হচ্ছে একটি হ্যাচব্যাক স্কোয়ার হিসেবে গান সিটির প্রবেশদ্বার দিয়ে উল্টে যেতে।

একটি চিত্র দোকানের বাইরে স্থির থাকতে দেখা যায় যখন গাড়িটি দৃশ্যের বাইরে চলে যায়, এর হেডলাইটগুলি জ্বলতে থাকে। পরিসংখ্যান প্রবেশদ্বারের দিকে যাওয়ার আগে গাড়িটি আরও তিনবার দৃশ্যের বাইরে যেতে থাকে।

গান সিটির মালিক ডেভিড টিপল বলেছেন, চোরেরা দুই মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে তীরন্দাজ, একটি মাচেট এবং একটি এয়ারগান চুরি করেছে।

আরও পড়ুন:
* দুই উদীয়মান কিশোর বিড়াল চোর পুলিশ কুকুর দ্বারা ট্র্যাক
* হ্যামিল্টন সিটিতে চারটি রাম অভিযানের পর ব্যবসাগুলো ভাঙা টুকরোগুলো তুলে নেয়
* গ্রামীণ মার্লবোরো সম্পত্তি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

“আমরা এখনও চমৎকার ভিডিও ফুটেজ এবং স্টকটেক থেকে চুরি হওয়া আইটেমগুলির তালিকা কম্পাইল করছি।”

“40 বছর ধরে আমাদের নিরাপত্তা চুরি প্রতিরোধ করেছে। রাম-হানাদারদের এমনভাবে ধরতে হবে এবং শাস্তি দিতে হবে যাতে এই অপরাধ আর আকর্ষণীয় না হয়।”

অভিযানের 12 ঘন্টার মধ্যে ইতিমধ্যে দোকানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা যোগ করা হয়েছে।

টিপল বলেছেন যে অভিযানে শুট করা তিনজন অপরাধী ভিডিওটি “বিজয়ী তরঙ্গ এবং অঙ্গভঙ্গি” দিয়ে শেষ করেছে।

ফুটেজে দেখা যায় গাড়িটি ক্র্যানফোর্ড সেন্ট, ক্রাইস্টচার্চ, স্টোরে সকাল 2.27টায় এসে পৌঁছায় এবং অপরাধীদের পরবর্তী তিন মিনিটের মধ্যে বেশ কয়েকবার বিল্ডিংটিতে প্রবেশ করতে এবং বের হতে দেখা যায়।

একজন হেঁটে বেরিয়েছে, তার পিছনে দু’জন লোক দৌড়াচ্ছে, তারা বেরোনোর ​​গাড়িতে উঠার আগে।

শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে ক্র্যানফোর্ড সেন্টের রেডউড স্টোরে পুলিশকে ডাকা হয়।

পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেছেন যে চার অপরাধী “বেশ কিছু জিনিস” নেওয়ার আগে রোলারের দরজা ভেঙে চুরি করা সবুজ মাজদা ডেমিও ব্যবহার করেছিল।

চুরি হওয়া আইটেমগুলির মধ্যে এয়ার রাইফেল, গোলাবারুদ এবং অন্যান্য অস্ত্র রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে, তবে পুলিশ বলেছে যে তারা চুরি হওয়া জিনিসগুলি সঠিকভাবে নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে।

গোয়েন্দা সিনিয়র সার্জেন্ট ওয়েলস বলেছেন, “আমরা আগ্নেয়াস্ত্র জড়িত ঘটনাগুলির আশেপাশে উদ্বেগ বুঝতে পারি।”

“পুলিশ এটিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে এবং এই অপরাধীদের সনাক্ত করতে এবং তাদের চুরি করা আইটেমগুলি সনাক্ত করতে বেশ কয়েকটি লিড অনুসরণ করছে৷

“দোকান ছেড়ে যাওয়ার পর, আমরা জানি অপরাধীরা একটি চুরি করা কালো সুবারু ফরেস্টারে ক্র্যানফোর্ড সেন্টের দক্ষিণে ভ্রমণ করেছে।

আমরা আশা করি যে কেউ হয়তো তাদের দেখেছে এবং তদন্তে সহায়তা করতে পারে এমন তথ্য আছে।

“আমরা সেই সময়ে এলাকায় থাকা মোটরচালকদের তাদের ড্যাশক্যাম ফুটেজ পরীক্ষা করতে বলব, এবং যে কেউ এই যানবাহনগুলির মধ্যে একটি দেখে থাকতে পারে তাদের আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে।”

মাজদা ডেমিও, রেজিস্ট্রেশন DDF311, বা সুবারু ফরেস্টার, রেজিস্ট্রেশন LCY783 দেখেছেন এমন যে কেউ এই সময়ে 111 নম্বরে কল করতে এবং কেস নম্বর 221202/5373 উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। 0800 555 111 নম্বরে ক্রাইম স্টপারদের কল করেও বেনামে তথ্য প্রদান করা যেতে পারে।

পুলিশের ধারণা, অপরাধীদের মধ্যে কয়েকজন কিশোর ছিল।

গান সিটি হল নিউজিল্যান্ডের অন্যতম বড় বন্দুকের দোকান এবং ডেভিড টিপল এবং পরিবারের মালিকানাধীন একটি চেইনের অংশ। ক্রাইস্টচার্চে দুটি স্টোর রয়েছে, একটি রেডউডে এবং আরেকটি সকবার্নে।

ক জিনিসপত্র ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রতিবেদক জানান, শুক্রবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের সামনে মেরামতের কাজ চলছিল। পোর্টেবল স্ক্যাফোল্ডিং সহ প্রায় তিনজন লোক সকাল 8টার আগে দোকানে কাজ করছিলেন।

পুলিশ বলেছে যে তারা ক্রাইস্টচার্চে রাতারাতি আরেকটি চুরির তদন্ত করছে, কিন্তু তারা এখনও নিশ্চিত নয় যে দুজনের যোগসূত্র ছিল কিনা।

পামস শপিং সেন্টারে তিনজন লোক চুরি করেছিল যারা সকাল 5.20 টায় প্রবেশের জন্য ম্যালেট ব্যবহার করেছিল।

তারা একটি ছোট কালো গাড়িতে করে, সম্ভবত একটি সুজুকি সুইফট, মুখপাত্র বলেছেন।

উভয় ঘটনায় সিসিটিভি পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং পুলিশ “তদন্তের লাইন অনুসরণ করছে”।

একটি বিবৃতিতে, দ্য পামস শপিং সেন্টার 5.20 টায় ব্রেক-ইন নিশ্চিত করেছে। জিনিসপত্র বুঝতে পারে স্টার্লিং স্পোর্টস চুরি হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পুলিশ এবং নিরাপত্তাকে ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত করা হয়েছিল এবং অবিলম্বে সেখানে পৌঁছেছিল, এবং কেন্দ্র পুলিশ এবং ক্ষতিগ্রস্ত খুচরা বিক্রেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে,” বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

দ্য পামস বলেছে যে গ্রাহক, খুচরা বিক্রেতা, কর্মী এবং দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা তাদের “এক নম্বর অগ্রাধিকার”।

এসব ঘটনা আসে ক্রাইস্টচার্চ ব্যবসার মালিকরা বলছেন যে “ভয়ঙ্কর” এবং “নৃশংস” অপরাধ কিছু স্থানীয়দের খুব ভীত করে তুলছে শহরের বাইরে যেতে।

ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন এবং সরকারের মন্ত্রীদের কাছে 80 ব্যবসায়ী মালিকের স্বাক্ষরিত একটি খোলা চিঠি পাঠিয়েছেন। এটি বলেছে যে এই অঞ্চলে সহিংস এবং সুবিধাবাদী অপরাধের সংখ্যা এবং তীব্রতা বেড়েছে।

ক্রাইস্টচার্চের মেয়র ফিল মাগার চিঠিটিকে সমর্থন করেছেন।